একসময় সবারই যাত্রা থামে। দীর্ঘ ক্যারিয়ার শেষে এবার এশিয়া কাপে জায়গা হলো না কয়েকজন তারকার—সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি ও রবীন্দ্র জাদেজার।
বাংলাদেশের হয়ে ২০১০ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত সাত আসরে খেলেছেন সাকিব। একইভাবে ২০০৮ থেকে টানা আট আসরে উইকেটকিপার ব্যাটার হিসেবে ছিলেন মুশফিকুর রহিম। এবার তাদের ছাড়া মাঠে নামছে বাংলাদেশ।
ভারতের হয়ে ২০০৮ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত প্রতিটি আসরে খেলেছেন সাবেক অধিনায়ক রোহিত শর্মা। কোহলি ও জাদেজাও ছিলেন ২০১০ থেকে নিয়মিত।
সবচেয়ে বেশি এশিয়া কাপে খেলার রেকর্ড (৮ আসর) এখন মুশফিক ও রোহিতের দখলে। ২০২৩ সালে তারা শ্রীলঙ্কার অরবিন্দ ডি সিলভা ও পাকিস্তানের শহীদ আফ্রিদিকে টপকে গড়েছিলেন নতুন রেকর্ড। তবে ২০০৪ সালের পর এবারই প্রথম, মানে ২১ বছর পর, এশিয়া কাপ হবে মুশফিক-রোহিতকে ছাড়াই।
১৯৮৪ থেকে ২০০০ পর্যন্ত প্রথম সাত আসরে শ্রীলঙ্কার অরবিন্দ ডি সিলভা ছিলেন নিয়মিত মুখ। শহীদ আফ্রিদি খেলেছেন ১৯৯৭ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত সাত আসর। শুধু ২০০৪ সালের আসরে না খেলায় আটবারের রেকর্ড তার হয়নি।
ম্যাচ সংখ্যার দিক থেকেও শীর্ষে রোহিত ও মুশফিক। রোহিত খেলেছেন ৩৭ ম্যাচ, মুশফিক খেলেছেন ৩২টি ম্যাচ।
সবচেয়ে বেশি এশিয়া কাপে অংশ নেওয়া ক্রিকেটাররা
আসর সংখ্যা | ক্রিকেটার | দেশ | সময়কাল |
---|---|---|---|
৮ | মুশফিকুর রহিম | বাংলাদেশ | ২০০৮–২০২৩ |
৮ | রোহিত শর্মা | ভারত | ২০০৮–২০২৩ |
৭ | অরবিন্দ ডি সিলভা | শ্রীলঙ্কা | ১৯৮৪–২০০০ |
৭ | শহীদ আফ্রিদি | পাকিস্তান | ১৯৯৭–২০১৬ |
৭ | সাকিব আল হাসান | বাংলাদেশ | ২০১০–২০২৩ |
৭ | বিরাট কোহলি | ভারত | ২০১০–২০২৩ |
৭ | রবীন্দ্র জাদেজা | ভারত | ২০১০–২০২৩ |
আপনার মতামত লিখুন :