দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে অংশ নেন জাতীয় দলের তারকা ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। বিষয়টি নিয়ে তখনই সমালোচনা তৈরি হয়। পরবর্তীতে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময়ও তিনি নীরব থাকায় বিরূপ প্রতিক্রিয়া আরও বাড়ে। আওয়ামী লীগের পতনের পর থেকে তিনি দেশের বাইরে অবস্থান করছেন।
এদিকে যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ একটি ফেসবুক পোস্টে দাবি করেছেন, সাকিবকে জোর করে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছিল। তিনি লিখেছেন—“ভাইয়া, আমাকে জোর করে নমিনেশন দেওয়া হয়েছিল। আমি শুধু নির্বাচন করেছি, কিন্তু দলীয় রাজনীতির সঙ্গে জড়াইনি।”
পোস্টে আসিফ আরও উল্লেখ করেন, “You know who. যার হাত ছাত্র-জনতার রক্তে রঞ্জিত তাকে বাংলাদেশের পতাকা বহনের সুযোগ দেওয়া যায় না। বোর্ডের কর্তারা একাধিকবার রাজনৈতিক অবস্থান পরিষ্কার করতে বললেও তা না করে বরং খুনিদের সমর্থন করা ছাড়াও শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারি, মানি লন্ডারিং, আর্থিক জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত কাউকে কেন শুধু ভালো ক্রিকেটার বলেই পুনর্বাসন করতে হবে? আইন সবার জন্য সমান।”
বিতর্ক নতুন করে মাথাচাড়া দেয় যখন ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানান সাকিব আল হাসান। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই তাকে ঘিরে সমালোচনার ঝড় ওঠে।

আপনার মতামত লিখুন :